Subscribe Us

অনলাইনে টাকা আয় এবং যেভাবে হাতে পাওয়া যাবে…

তথ্যপ্রযুক্তি জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে। ইন্টারনেটের কল্যাণকর সহজলভ্যতায় মানুষ এখন ঘরে বসে বিশ্ব দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ব্যবসা বাণিজ্য চিকিৎসা চাকরি পড়ালেখা সব কিছুই এখন এই ইন্টারনেটকেন্দ্রিক।

অনলাইনের এ সময়ে অনেক বেকার লোকের কর্মসংস্থানও হয়েছে। তৈরি হয়েছে ঘরে বসে উপার্জনের নানা পথ। অনলাইনে আয় করার বিভিন্ন মাধ্যম তথা সহজেই কীভাবে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করা যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন-সাইফুল আহমাদ



অনলাইনে আয়ের জন্য দক্ষতা থাকা অত্যন্ত জরুরি। আর অনলাইন কাজের ব্যাপ্তি যেভাবে বিস্তৃত হয়ে উঠছে তাতে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে তৈরি করে নিতে না পারলে অভিজ্ঞ ও দক্ষদের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনাটাই বেশি।

তাই সময়োপযোগী কাজের দক্ষতা অর্জন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে নিতে পারলেই লাভবান হওয়া যাবে। ভুলে গেলে চলবে না, ইন্টারনেটে একদিকে যেমন কাজের কোনো অভাব নেই, অপরদিকে কাজ করার যোগ্য ব্যক্তিরও চাহিদার শেষ নেই।

আবার অনলাইনে আয় করার নানা সুযোগ থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার মুখে পড়তে হতে পারে, তাই সতর্ক থাকতে হবে সর্বত্র। কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট ও রিসোর্স আছে, যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।

জেনে নিন এসব সম্পর্কে এফিলিয়েট মার্কেটিং এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে কোন পণ্যের প্রচার করবেন আর যখনই সেই পণ্য বিক্রি হবে, তখন এর থেকে কমিশন পাবেন। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পণ্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; আপনি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারেন। আপনি ‘ক্লিক ব্যাংক’-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।

প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে আয়

আপনি যদি বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, যেমন aizb- Math, English, Physics, Biology, Humanities ইত্যাদি। তাহলে আপনি প্রশ্নোত্তর প্রদানের মাধ্যমে ইন্টারনেটে অন্যের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। যদি আপনি তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে পারেন, তাহলে ইন্টারনেটে অনেক সাইট আছে যেগুলো আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে তাদের সাইটে জয়েন করার জন্য। ফলে সাইটে জয়েন করার মাধ্যমে ওই কোম্পানি থেকে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং

অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় কেননা এ ক্ষেত্রে কোনো চাপ নিতে হয় না, বাধাধরা নিয়ম থাকে না। ইচ্ছামতো কাজ করার সুযোগ থাকে। খণ্ডকালীন কাজ হিসেবে এখন অনেকেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত।

এ ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট কাজ জানতে হয় না। আপনার দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী যে কাজটি পারেন তা দিয়েই অন্যকে সেবা দেয়াই হল ফ্রিল্যান্স। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাজ যেমন ফটোগ্রাফি, ওয়েব ডিজাইনিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সাইট রিভিউং ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

মজার বিষয় হল ফ্রিল্যান্সংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনি পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের সেবা দিতে পারবেন অর্থাৎ বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্কিং সৃষ্টি হয়। ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে এসব ফ্রিল্যান্স কাজের সুযোগ দেয় কিছু কিছু ওয়েবসাইট। অ্যাকাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়।

কাজদাতা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ দেয়। এসব সাইটের মধ্যে ফাইভার ডটকম, আপওয়ার্ক ডটকম, ফ্রিল্যান্সার ডটকম ও ওয়ার্কএনহায়ার ডটকমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায় এসব সাইট থেকে। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ আনা যায়।

নিজস্ব ওয়েবসাইট

নিজের ওয়েবসাইট তৈরি খুবই সহজ আর অনলাইনেই সব উপাদান রয়েছে কীভাবে নিজের পছন্দমতো ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। ডোমেইন নির্বাচন, টেমপ্লেট ও ওয়েবসাইট ডিজাইনিং সবই রয়েছ। ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে গেলে এবার গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারেন। গুগলের বিজ্ঞাপন সাইটে দেখানো শুরু হলেই তাতে ক্লিক পড়বে, আর আয় আসতে শুরু করবে। ওয়েবসাইটে ট্রাফিক যত বেশি হবে, আয়ের পরিমাণ তত বাড়বে।

ইভেন্টের প্রচারণা

অনলাইন বা অফলাইনে বিভিন্ন ইভেন্টের শুধু প্রচারণা চালিয়ে টাকা আয় করা যায়। অবাক হওয়ার মতো হলেও এটাই বাস্তবতা বর্তমান অনালাইন জগতের। এ ক্ষেত্রে কোনো ইভেন্ট কর্তৃপক্ষদয়ের হয়ে আপনি অনলাইনে নিবন্ধন এবং অন্যান্য তথ্য সরবরাহের কাজ করবেন যার বিনিময়ে আপনাকে কিছু সম্মানী দেয়া হবে।

আর্টিকেল লিখে আয়

আপনি যদি সৃজনশীল মনের মানুষ হয়ে থাকেন বা আপনি যদি লেখার প্রতি আগ্রহী হয়ে থাকেন তবে আপনার এ শখটি হয়ে উঠতে পারে আপনার জন্য আদর্শ একটি পেশা। বর্তমানে অনলাইনে কয়েক হাজার এমন ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আপনাকে আপনার লেখার বিনিময়ে পারিশ্রমিক প্রদান করবে। ইন্টারনেটে যে কোনো কাজের চেয়ে আর্টিকেল লেখা অনেক বেশি লাভজনক।

অনেকে আবার ভাবতে পারেন যে আমি নতুন বা আমি ইংরেজি পড়ে বুঝতে পারলেও সাজিয়ে লিখতে পারি না, তাহলে আমি কী করতে পারি? বর্তমানে গুগল অ্যাডসেন্স বাংলা ভাষার ওয়েবসাইটে প্রুভড করার ফলে বাংলা ভাষায় যারা আর্টিকেল লিখতে আগ্রহী তাদের জন্য বড় একটি সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেছে।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম

ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট শুধু বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটিং বা ফটো শেয়ারিংয়ের জন্য নয় বরং এগুলো কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া মেন্টরদের প্রচুর অর্থ দিয়ে থাকে ব্র্যান্ডের প্রচারণার জন্য। অনলাইনে গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার।

বিভিন্ন পোস্ট তৈরি, ভিডিওর মাধ্যমে ফেসবুক বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রকাশ করে তা ভাইরাল করতে পারলে ভালো অর্থ পাওয়া যায়। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যান-ফলোয়ার তৈরি করা এবং এই ফ্যান ফলোয়ার ধরে রাখা প্রচুর ধৈর্য রাখা দরকার।

ওয়েব ডিজাইন

বর্তমানে অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কোনো ওয়েবসাইট ডিজাইন করে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে সবাই ওয়েব ডিজাইনারের শরণাপন্ন হন।

যারা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট ও আপডেটের জন্যও ওয়েব ডিজাইনার দরকার। ওয়েব ডিজাইনারের কাজের কোনো কমতি হয় না। কাজ অনুযায়ী ওয়েব ডিজাইনারের আয়ও বাড়তে থাকে।

ইন্টারনেট সার্ভে করে আয়

একটি কোম্পানির অগ্রগতির জন্য তাদের সম্পর্কে ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ কী ভাবছে এটা জানা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। এর ফলে একদিকে নিজেদের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিগুলো শুধরে নেয়া যায়, অন্যদিকে পণ্য বা সেবার বিক্রি বেড়ে যায় বহুগুণে। এ জন্য এসব কোম্পানিগুলো গ্রাহক পর্যায় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মতামত পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার্ভে করিয়ে থাকে।

ইউটিউব

অনলাইনে ইউটিউব এখন অন্যতম আয়ের মাধ্যম। বিভিন্ন রকম ভিডিও কমেন্ট তৈরি করে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোডের মাধ্যমে খুব সহজেই আয় করা যায় ইউটিউব থেকে। অনেকে ভাবেন, ইউটিউবার হওয়ার জন্য অনেক অর্থ খরচ করতে হয়, এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। অথচ বর্তমানে যারা সফল ইউটিউবার তাদের অধিকাংশই কোনো খরচ না করেই প্রথম পর্যায়ে ইউটিউবিং শুরু করেছে।

তাই একবারে স্টুডিও দিয়ে শুরু করার চিন্তা না করে আপনার স্মার্টফোনটি দিয়ে ভিডিও শুট করে আপলোড করুন এবং প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করতে থাকুন। অবশ্য এ ক্ষেত্রে সৃজনশীল আর ভালো এডিটিং জানা থাকলে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে। যে বিষয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি, সেই বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে হবে। কতজন ভিউয়ার আপনার ভিডিও কতবার দেখেছে সেই হিসাবে গুগল থেকে অর্থ পাবেন।

বিজ্ঞাপন দেখে আয়

অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে যে কত টাকা আয় করা সম্ভব তা সম্পর্কে অনেকেরই বিশদ কোনো ধারণা নেই। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনদাতার সংখ্যা এতই বেশি যা অবাক করার মতো। বর্তমানে ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন দেয় না এমন কোম্পানির সংখ্যা নেই বললেই চলে।

এ কোম্পানিগুলো বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষের দোরগোড়ায় তাদের ও কার্যক্রমের তথ্য পৌঁছে দিতে চায়, আর তার জন্য কোম্পানিগুলো অর্থ ব্যয় করে প্রচুর।

ইন্টারনেটে এমন বিভিন্ন ওয়েবসাইট আছে যারা এসব কোম্পানির কাছ থেকে তাদের বিজ্ঞাপন জনসাধারণকে দেখানোর চুক্তিবদ্ধ হয় এবং পরে তারা ওইসব বিজ্ঞাপন দেখার জন্য তাদের লভ্যাংশ থেকে বিজ্ঞাপনটি যে দেখছে তাকেও কিছু অর্থ প্রদান করে থাকে। তবে কাজের আগে নিশ্চিত হতে হবে সেটি প্রকৃত সাইট কিনা।

অনেক সময় বন্ধুতে রেফারেন্স দিয়ে আয় করতে পারেন। ClixSense, NeoBxu, PrizeRebel, Paidverts এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করলে ভালো ফলাফল পাবেন।

ডেটা এন্ট্রি

অনলাইনের সবচেয়ে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। ডেটা এন্ট্রি থেকে ইনকাম অবশ্য খুব কম। তবে অটোমেশন ব্যবহারের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায় এই ধরনের কাজ। যাদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির টাইপিং দক্ষতা আছে, তারাই মূলত ডেটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে।

অনলাইন থেকে উপার্জিত টাকা যেভাবে হাতে পাবেন

চেক

চেকে টাকা পাওয়া : এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি আপনি যে কোনো ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবেন। এডসেন্স ও অন্যান্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

পেপ্যাল

পেপ্যাল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি আপনাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য এখনও পেপ্যাল বাংলাদেশে আসেনি।

পেওনিয়ার

পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড : এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্য পরিচিত উপায়। আপনি আপওয়ার্ক থেকে মাস্টার কার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারেন।

মানিবুকারস্?

মানিবুকারস্ থেকে টাকা প্রাপ্তি : মানিবুকারস অনেকটা পেপ্যালের মতোই। আর এটা একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতোই। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে।

এলার্টপে

এলার্টপের মাধ্যমে টাকা পাওয়া : এটিও পেপ্যালের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। আপনি এর টাকা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে উঠাতে পারেন।


গ্রাম থেকে বিশ্বজুড়ে SDN এর মাধ্যমে আপনিও হতে পারবেন Global Entrepreneur.

SDN ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে ২০১৫ সাল থেকে। সবার জন্যে যেমন রয়েছে কাজ করার সুযোগ তেমনি রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও।

প্রিয় রিডার , আসসালামু আলাইকুম। আপনি কেমন আছেন?? আল্লাহ অশেষ রহমতে আমি আপনাদের মাঝে নতুন অভিনব বিজনেস পলিসি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে আর্টিক্যালটি প্রকাশ করছি।
আমি একটি পার্টটাইম কাজ করি। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং বিজনেস প্লাটফর্মে। আমার প্রফেশনাল কাজের পাশাপাশি-ই আমি এটি করছি কোন ধরনের প্রেসার ক্রিয়েট ছাড়াই- আপনিও পারেন। পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে ঘরে বসেই এ কোম্পানির বিজনেস আপনি পুরোবিশ্বের সাথে করে যেতে পারবেন।
এই সিস্টেমে কাজ করে এমনই একটি কোম্পানি তার নাম “ SDN ”।
আপনি ইন্টারনেট, ফেসবুক, ইউটিউব’সহ বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় যে অবসর সময়গুলো ব্যয় করছেন যদি এই সব প্লাটফর্মে এই কোম্পানির কাজগুলো করে যান তাহলে বাড়তি একটা ইনকাম করার ক্ষমতা রাখেন।
সৌভাগ্যের বিষয় হতে পারে একজন আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের পরিচিতি অর্জন- যেটা রিসেলার হওয়ার মাধ্যমেই হতে পারছেন। রিসেলার হতে কোনো বিনিয়োগ প্রয়োজন নেই।

“ SDN ”, জোনাকি মিডিয়া গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। ২০১৫ সাল থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে সমাহার ডট নেট লিমিটেড ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে হলেস্টিক বিজনেস সিস্টেমে / প্লাটফর্মে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সবার জন্যে যেমন রয়েছে কাজ করার সুযোগ তেমনি রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও।
এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের নামি-দামি কোম্পানির উৎপাদিত পণ্য ও সেবা সমূহ বিপণনকারী। বিশ্বের বহু দেশে রিসেলার রয়েছে। বাংলাদেশেও রয়েছে, বাংলাদেশে তাদের বহু সেলার সেন্টার রয়েছে। সেলার সেন্টার থেকে সরাসরি পণ্য সামগ্রী ও সেবা সমূহ বুঝে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যা নির্দ্বিধায় আপনার ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে সহজ করে। কোন পুঁজি ছাড়াই আপনি এমন একটি বিজনেস শুরু করতে পারছেন। আপনি ইন্টারনেটে চার্চ করে এই ব্যবসায়িক সিস্টেম সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।

বিশ্বায়নের এই সময়ে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা প্রত্যেকেরই আছে, শুধু ভালো ভালো প্লাটফর্ম আর সুযোগকে কাজে লাগানোর অভাবেই আমি/আপনি পিছিয়ে পড়ে আছি। দুশ্চিন্তা আর সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতায় আমাদের হতাশা এবং অভাবগ্রস্থতায় আকরে ধরে।
প্রবাদ আছে, যে হাঁটে সে যায়, যে খুঁজে সে পায়।
আরো আছে, সফলতা কোনো সিজনালি ফল না, তাই অপেক্ষা না করে এখনই সময়ের সেরা সিদ্ধান্ত নিন। সফলতা অনিবার্য।

স্লোগান,
এসো স্বপ্ন নয়… সেবার মাধ্যমে লক্ষ্যে বিজয়।

➡️ আপনি কি বেকার?
➡️ চাকরি হারিয়ে চিন্তিত?
➡️ পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ খুঁজছেন?
➡️ না-কি শুরু করতে চান নিজের বিজনেস?
➡️ না-কি বিদেশে থেকে দেশে বিজনেস করতে চান?

SDN বিজনেস কেন করবেন ?

☞ বাংলাদেশ সরকার কতৃক অনুমোদিত কোম্পানি। রেজিঃ নং : সি-১৮৩২৩১

☞আজীবনের জন্য লাইফ টাইম মেম্বারশিপ।
☞আপনার আইডি কখনো বন্ধ অথবা নষ্ট হবে না।
☞রিসেলার সিস্টেমে বিজনেস।
☞কোনো প্রেশার নাই, কোনো টাইম সীমাবদ্ধ নাই ও কোনো রিক্স নাই।
☞আপনি শুরু করতে পারেন পার্টটাইম হিসেবে।
☞বিশ্ব ভ্রমণের সুযোগ।
☞SDN এর সেল করা প্রোডাক্ট ইউজ করার মাধ্যমে ব্যবসা করার সুযোগ।
☞SDN এর সেবা গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসা করার সুযোগ।
☞আনলিমিটেড ইনকাম করার সুযোগ আছে।
☞আপনার যখন ইচ্ছে তখন করতে পারেন।
☞ বিশ্বের যে কোনো দেশ থেকে এই বিজনেস করতে পারবেন।
☞SDN বিজনেস আপনি ঘরে বসে করতে পারেন।
☞আপনি মৃত্যুর পরেও আপনার পরিবারের জন্য একটা ইনকাম রেখে যেতে পারবেন।
ধৈর্য আর মেধা থাকলে আপনিও হতে পারবেন একজন সফল মানুষ। মনে রাখবেন, সফলতা কোনো সিজনালি ফল না। তার জীবনে আসবে আপনার জীবনে আসবেনা। আরো ভেবে দেখবেন, যে হাঁটে সে যায়, যে খুঁজে সে পায়।

আসুন আমরা সকলে মিলে কাজ করি সকলের সফলতার জন্য।
🥰জয়েনিং একদম ফ্রি তাই SDN শুধু চাই।
👉 আপনার অবসর সময়।
👉 আপনার ইচ্ছা শক্তি।
👉 আপনার ধৈর্য্য।
👉 আপনার একটু চেষ্টাই।
👉আপনাকে সাফল্যের দ্বার-প্রান্তে নিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

আজই  SDN  যোগদান করে হয়ে যান ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান প্রতিষ্ঠানের গর্বিত রিসেলার।

সেমিনারে সরাসরি বা জুম অথবা গুগল মিটে অংশগ্রহণ করে আরো বিস্তরিত জেনে নিন! 

For You, With You, For Ever….

“ SDN -এর পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

➡ অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
➡ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
➡ SDN রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
➡ আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…
➡ এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে।  SDN এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

➡ আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন। তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।


সমাহার ডট নেট লিমিটেড

♦♦ A Holistic Business Platforms ♦♦

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ উত্তর খামের, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net , ওয়েবসাইট : www.samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

Post a Comment

0 Comments