Subscribe Us

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি?

ইংরেজিতে অনার্স পড়াকালীন কিংবা পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর কোটি টাকার প্রশ্ন হলে, ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি? বাংলাদেশে অনার্স পড়ার জন্য বিষয়ের কমতি নেই। সাইন্স, কমার্স, আর্টস আর তার মধ্যে আবার আলাদা আলাদা সাবজেক্ট সহ আরও কত কি।

যার যে বিষয় পছন্দ সে ওই বিষয় নিয়ে অনার্স করে। বেশিরভাগ আর্টসের ছাত্র-ছাত্রী ইংরেজি নিয়ে অনার্স করতে পছন্দ করে। এত বিষয় থাকতে কেন ইংরেজি নিয়ে অনার্স করা? ইংরেজি একটি আন্তর্জাতিক ভাষা এবং এখনকার যুগে ইংরেজি পুরো পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার ভাষা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ইংরেজি ছাড়া এখন কোন কর্ম ক্ষেত্রে উন্নতি করা সম্ভব নয়। ইংরেজিতে অনার্স করলে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। যা ভবিষ্যতে ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক সাহায্য করতে পারে। তাই, ইংরেজি নিয়ে অনার্স পড়া।



ইংরেজি অনার্স পড়তে চাইলে আপনাকে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে আগ্রহী থাকতে হবে। আপনি যদি ইংরেজি ভাষার প্রতি আগ্রহ না থাকে তাহলে, ইংরেজিতে অনার্স করা আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে। যাইহোক আজকের এই লেখায় আমরা জানবো, ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি?

ইংরেজি অনার্স করার সময় কি পড়ানো হয়? 

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি জানার আগে জানতে হবে, ইংরেজি অনার্স করার সময় কি বিষয়ে পড়াশোনা করতে হয়। ইংরেজি বিভাগে সর্বপ্রথম ভাষা এবং সাহিত্যের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই কারণেই ভূমিকাতে বলেছিলাম ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে আগ্রহী থাকতে হবে। তবে, ভাষা-সাহিত্য সহ আরো অনেক বিষয় পড়ানো হয় ইংরেজি বিভাগে।

ইংরেজি অনার্সে যেসব বিষয় পড়ানো হয়:

  • Poetry, story, novels, plays, and linguistics 
  • Theory
  • Principles and methods of teaching literature
  • English language (writing, reading, and speaking)
  • Bangla literature
  • History
  • Philosophy
  • Anthropology
  • Cultural studies
  • Sexual Politics
  • Media and film

অনার্সে পড়ার পাশাপাশি ইংরেজি কি কি স্কিল (skill) অর্জন করতে হবে? 

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি, এটা অনেকটা নির্ভর করে ইংরেজিতে অনার্স করার পাশাপাশি কি কি স্কিল অর্জন করেছেন। বর্তমান যুগে, চাকরি করার সময় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আরো অনেক অ্যাডিশনাল স্কিল এর প্রয়োজন হয়।

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার পাশাপাশি আরো অনেক স্কিল অর্জন করা উচিত। কারণ, ভবিষ্যতে ভালো ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অ্যাডিশনাল স্কিলস অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অ্যাডিশনাল স্কিল যা আপনি অনার্স এর পাশাপাশি অর্জন করতে পারবেন।

১. Public speaking and presentation skills

কর্মক্ষেত্রে এখন প্রায় সবসময়ই পাবলিক স্পিকিং এবং প্রেজেন্টেশনের প্রয়োজন হয়। পাবলিক স্পিকিং করার মানে হলো, মানুষের সামনে নির্ভয় কথা বলার যোগ্যতা এবং প্রেজেন্টেশন হলো মানুষের সামনে নিজের মত করে বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে বলা। বর্তমান যুগে, এই পাবলিক স্পিকিং এবং প্রেজেন্টেশন স্কিল ছাড়া চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।

পাবলিক স্পিকিং এবং প্রেজেন্টেশন স্কিলস শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সহজেই শিখে নেওয়া যায়। এখনকার ইন্টারনেটের যুগে সব কিছু শেখায় সহজ। প্রতিদিন মাত্র ১ ঘন্টা ইন্টারনেট দেখে পাবলিক স্পিকিং এবং প্রেজেন্টেশন স্কিল চর্চা করা সম্ভব।

২. Translation

Translation অর্থাৎ অনুবাদ। বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ এবং ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করতে শেখা অনেক অনেক প্রয়োজনীয় একটি স্কিল। ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতা চাইলে আপনাকে ট্রান্সলেশন করা শিখতে হবে।

এখন আপনি ভাবতে পারেন যে এখন তো, Google translate ব্যবহার করে খুব সহজে অনুবাদ করা যায় তাহলে, কেন কষ্ট করে অনুবাদ করা শিখতে হবে? অনেক সময় Google translate ঠিকমতো অনুবাদ করতে পারেনা। তখন আপনি যদি অনুবাদ করতে না পারেন, আপনার কাজ করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে যাবে। তাই, ট্রানসলেশন স্কিলস থাকা ভালো।

৩. IELTS (International English Language Testing System)

অনার্সে পড়াশোনার পাশাপাশি এই কোর্সটি করা উচিত।‌ আপনি ইংরেজি ভাষায় কত বেশি দক্ষ তা এই কোর্সের মাধ্যমে জানতে পারবেন। IELTS এ‌ আপনাকে সর্বনিম্ন ৬ স্কোর করতে হবে পাস করার জন্য। IELTS মূলত চারটি বিষয়ে গুরুত্ব দেয়,

  • Listening
  • Writing
  • Reading
  • Speaking

IELTS এ ৭ থেকে ৯ স্কোর করতে পারলে আপনি ইংরেজিতে এক্সপার্ট হিসেবে বিবেচিত হবেন। ভবিষ্যতে যদি কেউ বিদেশে স্কলারশিপ বা সেটেল হতে চায় তাহলে, এই IELTS স্কোর অনেক সাহায্য করতে পারে।

৪. Computer Skills

শিক্ষার পাশাপাশি এখন কম্পিউটার স্কিল ও প্রয়োজন হয়। বর্তমান যুগ টেকনোলজির যুগ এবং এই যুগে পড়াশোনা করার জন্য কম্পিউটারের অনেক প্রয়োজন হয়, তাই এই যুগে Basic Computer Skills থাকা অনেক প্রয়োজনীয়।

যেসব স্কিল আপনাকে শিখতে হবে,

  • Microsoft Word
  • Microsoft Excel
  • Microsoft PowerPoint
  • PDF formation
  • Basic Graphic Design
  • Basic Video editing
  • Fast typing

অতএব, অনার্সে পড়াশোনার পাশাপাশি এসব স্কিল আপনাকে শিখতে হবে ভবিষ্যতে ভালো ক্যারিয়ার করার জন্য।

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি

কোন কোন সেক্টরে জব পাওয়া যাবে?

ইংরেজিতে অনার্স পড়া শুরু করার পর অনেকেই প্রশ্ন থাকে, ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি? এখন সব চাকরির ক্ষেত্রে ইংরেজি প্রয়োজন হয় কিন্তু, ইংরেজি অনার্স করে অল্প কিছু সেক্টরে কাজ করা সম্ভব।

যেসব সেক্টরে ইংরেজি অনার্স পড়ে জব পাওয়া সম্ভব তা হলো:

১. বিসিএস

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সরকারী চাকরি হলো বিসিএস। ইংরেজি পড়ে আপনি ১৪ সাধারণ, ১টা প্রফেশনাল, ১টি টেকনিক্যাল ক্যাডার আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আপনার যদি প্রথম শ্রেনীর সরকারী কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন থাকে তাহলে, প্রথম বর্ষ থেকে বিসিএস প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিন।

২. বেসরকারি চাকরি

ইংরেজিতে অনার্স করার পর চাকরির আরেকটি সেক্টর হলে বেসরকারি চাকরি। কর্পোরেট থেকে শুরু করে ব্যাংকিং সকল সেক্টরে ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স করার পর চাকরি করা সম্ভব।

৩. শিক্ষকতা

ইংরেজিতে অনার্স করার পর টিচিং প্রফেশন হিসেবে নেওয়া যেতে পারে। স্কুল বা কলেজের টিচার হিসেবে আপনি আপনার চাকরি জীবন শুরু করতে পারেন। ইংরেজি পড়ানোর জন্য প্রায় সব স্কুল বা কলেজে এমন টিচার খুঁজে হয়, যারা ইংরেজিতে অনার্স করেছে। কারণ, তাদের ইংরেজি ভাষার ওপর দক্ষতা থাকে।

এছাড়া, প্রাইভেট টিউশনি কিংবা কোচিং সেন্টারে ইংরেজি পড়ানোর মাধ্যমেও আপনি আয়-রোজগার করতে পারবেন। ‌

৩. কনটেন্ট রাইটিং

কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য, ইংরেজি অনার্স করা ছাত্র-ছাত্রীদের খোঁজা হয়। বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটার এর প্রয়োজন হয় এবং তারা এমন ব্যক্তি খুঁজে যারা ইংরেজিতে এক্সপার্ট। ইংরেজিতে অনার্স করার পাশাপাশি আপনার যদি রাইটিং স্কিল ভালো থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে কনটেন্ট রাইটিং চাকরি করতে পারবেন।

৪. দোভাষী চাকরি

বিভিন্ন সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল ও কন্সট্রাকশন কোম্পানি, দূতাবাস, ফাইভ স্টার হোটেল, এনজিও, আন্তর্জাতিক সংস্থা, ভ্রমন গাইড ইত্যাদি জায়গাতে দোভাষী হিসাবে চাকরির সুযোগ থাকে।

এই ধরণের চাকরির বেতন: ৪০,০০০ থেকে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

৫. মার্কেটিং এবং এডভার্টাইজিং

এখন মার্কেটিং এবং এডভার্টাইজিং সবই ইংরেজিতে করা হয়। কারণ, মানুষ বাংলা ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষাকে সহজ বলে মনে করে। আপনি যদি ইংরেজিতে এক্সপার্ট হন তাহলে, আপনি মার্কেটিং এন্ড এডভার্টাইজিং খুব ভালো করে করতে পারবেন। মার্কেটিং ও এডভারটাইজিং করার জন্য আপনার পাবলিক স্পিকিং এন্ড প্রেজেন্টেশন স্কিল ভালো থাকতে হবে।

৬. পাবলিক রিলেশন ম্যানেজমেন্ট

বর্তমানে পাবলিক রিলেশন ম্যানেজমেন্ট জবের অনেক ডিমান্ড। আর এই জব করার জন্য ইংরেজিতে যে ব্যক্তি দক্ষ সেই ব্যক্তিকে নেওয়া হয়। পাবলিক রিলেশন ম্যানেজমেন্ট করার জন্য আপনাকে ইংরেজিতে পারদর্শী হতে হবে। আপনার কথা মানুষকে বুঝিয়ে বলতে হবে। সে কারণে আপনার ইংরেজি স্পিকিং ভালো হতে হবে।

৭. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক মানুষই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবসা করে থাকে এবং এই ব্যবসা ম্যানেজ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার প্রয়োজন হয়।

যারা ইংরেজিতে দক্ষ তাদেরকে এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কাজ দেওয়া হয়। কারণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রোডাক্ট ইনফর্মেশন এবং অন্যান্য বিষয় ইংরেজিতে দেওয়া হয়। সুতরাং, আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ হন তাহলে, এই কাজটি করতে পারেন।

৮. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করার জন্য সচরাচর এমন ব্যক্তি খোঁজা হয় যারা খুব ভালো ইংরেজি বলতে পারে। ইভেন্ট ম্যানেজার জন্য অনেক সময় ক্লায়েন্টদের বুঝাতে হয় বিভিন্ন জিনিসের ব্যাপারে এবং সেই জন্য ইংরেজির প্রয়োজন পড়ে।

যারা ইংরেজিতে দক্ষ তাদেরকে এই কাজে নিয়োগ করা হয়। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করার জন্য আপনার অ্যাডিশনাল স্কিল হিসেবে প্রেজেন্টেশন স্কিলস থাকতে হবে এবং পাবলিক স্পিকিং স্কিল থাকতে হবে।

চাকরি ছাড়া আর কি কি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যাবে? 

ধরুন আপনি ইংরেজিতে অনার্স করলেন। কিন্তু, আপনি চাকরি পাচ্ছেন না, বা করতে চান না। তাহলে, আপনি কি করবেন? চাকরি ছাড়া আরো অনেক উপায় ইংরেজি অনার্স করার পর টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি ঘরে বসে খুব সহজে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি? এই প্রশ্নের সবচেয়ে সুন্দর উত্তর হলো, আপনি আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

চাকরি ছাড়া যেসব কাজ করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব ইংরেজি অনার্স করে, 

  • Freelancing (Freelancer app, Fiverr app, Upward app, etc.)
  • English home tutor
  • Online English Course 
  • Blog Writing
  • Video editing
  • Part-time content writer
  • Book Writing (Author)
  • Language Translation
  • Online Consultation
  • YouTube Content Maker
  • Social Media Marketing

অতএব, চাকরি না করতে চাইলে আপনি খুব সহজে এই কাজ গুলো করতে পারবেন এবং এই কাজগুলো করতে বেশি শ্রম বা সময়ের প্রয়োজন হয় না।

ইংরেজিতে অনার্স করার যোগ্যতা?

সাইন্স, আর্টস কিংবা কমার্স যেকোন বিষয়ে SSC ও HSC বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ করে অনার্সে ভর্তি হওয়া যায়। তবে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু বাধ্যবাধকতা এবং ভর্তি পরীক্ষা থাকে।

পরিশেষে

সুতরাং, অনার্স করার জন্য ইংরেজি খুব ভালো একটি বিষয় এবং কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে পুরো পৃথিবীতে ইংরেজি ছাড়া যোগাযোগ করা অসম্ভব তাই ইংরেজি বিষয়ে পড়াশোনা করা এবং জানা অনেক জরুরী। আশাকরি ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি? এই নিয়ে আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গিয়েছেন।


গ্রাম থেকে বিশ্বজুড়ে SDN এর মাধ্যমে আপনিও হতে পারবেন Global Entrepreneur.

SDN ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে ২০১৫ সাল থেকে। সবার জন্যে যেমন রয়েছে কাজ করার সুযোগ তেমনি রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও।

প্রিয় রিডার , আসসালামু আলাইকুম। আপনি কেমন আছেন?? আল্লাহ অশেষ রহমতে আমি আপনাদের মাঝে নতুন অভিনব বিজনেস পলিসি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে আর্টিক্যালটি প্রকাশ করছি।
আমি একটি পার্টটাইম কাজ করি। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং বিজনেস প্লাটফর্মে। আমার প্রফেশনাল কাজের পাশাপাশি-ই আমি এটি করছি কোন ধরনের প্রেসার ক্রিয়েট ছাড়াই- আপনিও পারেন। পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে ঘরে বসেই এ কোম্পানির বিজনেস আপনি পুরোবিশ্বের সাথে করে যেতে পারবেন।
এই সিস্টেমে কাজ করে এমনই একটি কোম্পানি তার নাম “ SDN ”।
আপনি ইন্টারনেট, ফেসবুক, ইউটিউব’সহ বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় যে অবসর সময়গুলো ব্যয় করছেন যদি এই সব প্লাটফর্মে এই কোম্পানির কাজগুলো করে যান তাহলে বাড়তি একটা ইনকাম করার ক্ষমতা রাখেন।
সৌভাগ্যের বিষয় হতে পারে একজন আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের পরিচিতি অর্জন- যেটা রিসেলার হওয়ার মাধ্যমেই হতে পারছেন। রিসেলার হতে কোনো বিনিয়োগ প্রয়োজন নেই।

“ SDN ”, জোনাকি মিডিয়া গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। ২০১৫ সাল থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে সমাহার ডট নেট লিমিটেড ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে হলেস্টিক বিজনেস সিস্টেমে / প্লাটফর্মে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সবার জন্যে যেমন রয়েছে কাজ করার সুযোগ তেমনি রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও।
এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের নামি-দামি কোম্পানির উৎপাদিত পণ্য ও সেবা সমূহ বিপণনকারী। বিশ্বের বহু দেশে রিসেলার রয়েছে। বাংলাদেশেও রয়েছে, বাংলাদেশে তাদের বহু সেলার সেন্টার রয়েছে। সেলার সেন্টার থেকে সরাসরি পণ্য সামগ্রী ও সেবা সমূহ বুঝে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যা নির্দ্বিধায় আপনার ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে সহজ করে। কোন পুঁজি ছাড়াই আপনি এমন একটি বিজনেস শুরু করতে পারছেন। আপনি ইন্টারনেটে চার্চ করে এই ব্যবসায়িক সিস্টেম সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।

বিশ্বায়নের এই সময়ে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা প্রত্যেকেরই আছে, শুধু ভালো ভালো প্লাটফর্ম আর সুযোগকে কাজে লাগানোর অভাবেই আমি/আপনি পিছিয়ে পড়ে আছি। দুশ্চিন্তা আর সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতায় আমাদের হতাশা এবং অভাবগ্রস্থতায় আকরে ধরে।
প্রবাদ আছে, যে হাঁটে সে যায়, যে খুঁজে সে পায়।
আরো আছে, সফলতা কোনো সিজনালি ফল না, তাই অপেক্ষা না করে এখনই সময়ের সেরা সিদ্ধান্ত নিন। সফলতা অনিবার্য।

স্লোগান,
এসো স্বপ্ন নয়… সেবার মাধ্যমে লক্ষ্যে বিজয়।

➡️ আপনি কি বেকার?
➡️ চাকরি হারিয়ে চিন্তিত?
➡️ পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ খুঁজছেন?
➡️ না-কি শুরু করতে চান নিজের বিজনেস?
➡️ না-কি বিদেশে থেকে দেশে বিজনেস করতে চান?

SDN বিজনেস কেন করবেন ?

☞ বাংলাদেশ সরকার কতৃক অনুমোদিত কোম্পানি। রেজিঃ নং : সি-১৮৩২৩১

☞আজীবনের জন্য লাইফ টাইম মেম্বারশিপ।
☞আপনার আইডি কখনো বন্ধ অথবা নষ্ট হবে না।
☞রিসেলার সিস্টেমে বিজনেস।
☞কোনো প্রেশার নাই, কোনো টাইম সীমাবদ্ধ নাই ও কোনো রিক্স নাই।
☞আপনি শুরু করতে পারেন পার্টটাইম হিসেবে।
☞বিশ্ব ভ্রমণের সুযোগ।
☞SDN এর সেল করা প্রোডাক্ট ইউজ করার মাধ্যমে ব্যবসা করার সুযোগ।
☞SDN এর সেবা গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসা করার সুযোগ।
☞আনলিমিটেড ইনকাম করার সুযোগ আছে।
☞আপনার যখন ইচ্ছে তখন করতে পারেন।
☞ বিশ্বের যে কোনো দেশ থেকে এই বিজনেস করতে পারবেন।
☞SDN বিজনেস আপনি ঘরে বসে করতে পারেন।
☞আপনি মৃত্যুর পরেও আপনার পরিবারের জন্য একটা ইনকাম রেখে যেতে পারবেন।
ধৈর্য আর মেধা থাকলে আপনিও হতে পারবেন একজন সফল মানুষ। মনে রাখবেন, সফলতা কোনো সিজনালি ফল না। তার জীবনে আসবে আপনার জীবনে আসবেনা। আরো ভেবে দেখবেন, যে হাঁটে সে যায়, যে খুঁজে সে পায়।

আসুন আমরা সকলে মিলে কাজ করি সকলের সফলতার জন্য।
🥰জয়েনিং একদম ফ্রি তাই SDN শুধু চাই।
👉 আপনার অবসর সময়।
👉 আপনার ইচ্ছা শক্তি।
👉 আপনার ধৈর্য্য।
👉 আপনার একটু চেষ্টাই।
👉আপনাকে সাফল্যের দ্বার-প্রান্তে নিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

আজই  SDN  যোগদান করে হয়ে যান ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান প্রতিষ্ঠানের গর্বিত রিসেলার।

সেমিনারে সরাসরি বা জুম অথবা গুগল মিটে অংশগ্রহণ করে আরো বিস্তরিত জেনে নিন! 

For You, With You, For Ever….

“ SDN -এর পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

➡ অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
➡ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
➡ SDN রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
➡ আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…
➡ এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে।  SDN এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

➡ আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন। তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।


আপনি কি ভাবছেন! SDN এ রেজিট্রেশন করলেই কি প্রতিসাসে ইনকাম আসবে?

আপনি কি ভাবছেন! এসডিএন এ রেজিট্রেশন করলেই কি প্রতিসাসে ইনকাম আসবে?

একটু বাস্তবতায় ফিরে আসুন।
ধরুন, আপনি একটা ব্যবসা করার জন্য দোকান দিলেন।
ডেকোরেশন করলেন, সুন্দর করে সাজালেন। পন্য দোকানে উঠালেন এবার দোকানে বসলেন কিন্তু পণ্য সেল হলো না, তাহলে মাস শেষে কি কোনো ভাবে আপনি আয়ের প্রত্যাশা করতে পারেন?
আপনি পন্য ক্রয় করে, বিক্রয় করবেন তারপরে-ই না আপনার লাভ আসবে।
এবার আপনি ই বলুন, এস ডি এন - এ রেজিস্ট্রেশন করলেন, আর ব্যবসার মূল উদ্দ্যেশ্যটাই পালন করলেন না তাহলে কিভাবে আয়ের প্রত্যাশা করবেন?
সফলতা = শ্রম × মেধা × ধৈর্য x সময়। সাথে সহকারি উপাদান।
এবার সিদ্ধান্ত আপনার।
আপনি আসুন, আমরা আপনাকে সহযোগিতা করব।
তবে আয়ের সম্পূর্নটাই আপনার।
দশে মিলে করি কাজ হারি যেতে নাহি লাজ। এতোক্ষণ যারা লেখাটা পড়েছেন সবাইকে জানাচ্ছি অশেষ ধন্যবাদ। এখন যারা বিজনেস করতে চান, পৃথিবীর যে কোন দেশে থেকে যোগাযোগ ।
SDN ফ্রি জয়েনিং যোগাযোগ করতে  করুন।


সমাহার ডট নেট লিমিটেড

♦♦ A Holistic Business Platforms ♦♦

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ উত্তর খামের, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net , ওয়েবসাইট : www.samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

Post a Comment

0 Comments